শেরপুর জেলায়
আগমনী বার্তা দিচ্ছে শীত। ঋতু বৈচিত্র্যের কারণে ভোরে শীতের সঙ্গে দেখাও মিলছে ঘন কুয়াশার। গত কদিন ধরে বৃষ্টির পর বইছে হিমেল হাওয়া,সঙ্গে শুরু হয় হালকা কুয়াশা।
ভোরের সূর্যোদয়ের মধ্য দিয়ে মিষ্টি রোদ আর সবুজ ঘাসের পাতার ওপর শিশির বিন্দু জানিয়ে দিচ্ছে দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। এখন প্রতিদিন ভোরে বিভিন্ন জায়গায় দেখা মিলছে কুয়াশার। ফসলের মাঠে উঁকি দিচ্ছে নতুন বীজের প্রস্ফুটিত চারা। তাতে শিশির বিন্দু ছড়িয়ে দিচ্ছে মৃদু শীতলতা। এদিকে শীতের আগাম সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।
ভোর হতেই কুয়াশার দেখা, সকালের রোদে মিষ্টি ভাব, বার্তা দিয়ে যায়, প্রকৃতিতে শীত এলো বলে। শরৎ শেষে হেমন্ত নামছে। এরপরেই শীতকাল।
কিন্তু গ্রাম বাংলার প্রকৃতি এখন থেকেই জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা।দক্ষিণঅঞ্চলের জেলা গুলোতে এরইমধ্যে দেখা মিলছে ভোরের শিশির আর কুয়াশার।
তবে গ্রামাঞ্চলেও দিনভর আবহাওয়া অনেকটা গরমই থাকছে। দিনশেষে গভীর রাত থেকে শুরু হচ্ছে হালকা হিমেল হাওয়া, সঙ্গে নামছে হালকা কুয়াশা।শিশির ভেজা সবুজ ঘাসের ওপর ভোরের সূর্যের আলো হালকা লালচে রঙয়ের ঝিলিক দেখা গেছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয় ঘাসের মাথায় যেন মুক্তোর মতো শিশির কণা জমে আছে।
দক্ষিণাঞ্চলের জনপদের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় সকালের ঘন কুয়াশা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা।
মধ্যরাত থেকেই কুয়াশা ঝরছে। উপজেলায় দিনে গরম থাকলেও রাতে ও সকালে হালকা শীত অনুভব হচ্ছে। রামপাল উপজেলা এলাকার এক প্রবীন বলেন, হঠাৎ করেই আজ সকালে কুয়াশায় চারপাশ ঢাকা পড়ে গেছে।
প্রকৃতিতে নতুন কুয়াশা দেখে ভালোই লেগেছে। এই কুয়াশায় জানান দিচ্ছে শীত দরজায় কড়া নাড়ছে।