স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীতে শহর রক্ষার বাঁধ নির্মাণ না করায় এই নদী এখন জনগণের কাছে আর্শিবাদ না হয়ে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে।
একদিকে নদীটি খনন না করায় হারিয়েছে তার নাব্যতা। অপরদিকে নদীর বুকে জেগে ওঠা চরে অবৈধভাবে বসতবাড়ী নির্মাণ করায় খরস্রোতা নদীটি একটি খালে পরিণত হয়েছে।
যে কারণে প্রতিবছর বর্ষার মৌসুমে অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানি প্রবাহে বাঁধা সৃষ্টি হয়।
এতে ঝিনাইগাতী উপজেলা শহরের আশেপাশে বেশ কয়েকটি জায়গায় ভেঙ্গে গিয়ে ঢলের পানি উপজেলার সদর বাজার, অফিস -আদালত সহ বিস্তৃর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। এতে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয় জন সাধারণ মানুষ।
বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে মানবসেবাই এগিয়ে আসে ঝিনাইগাতীর
শাফি মেডিক্যাল হলের সত্তা অধিকারী মোঃ শাহ জালাল এর নিজস্ব অর্থায়নে তার নিজ গ্রাম তালতলা দুধনই গ্রামের বিভিন্ন যায়গায় বণ্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে উপহার, নগদ অর্থ ও প্রয়োজনী ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেন। তিনি শুধু এই প্রথম নেই সবসময় সকল মানবিক কাজে অংশ গ্রহণ করেন।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ৩ কেজি চাল, ডাল হাফ কেজি, লবণ হাফ কেজি, আলু ১ কেজি, পিয়াজ হাফ কেজি, তেল হাফ লিটার, দুইশত করে নগদ টাকা। এনার্জি প্লাস বিস্কিটসহ ঔষধ মেট্রোনিডাজল প্যারাসিটামল ও আরএসএন সিটিরিজিন বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে বিতরণ করেন।