মাদ্রাসার ছাত্র নাহিদের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন ফুলপুরের থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন
মোকছেদুল ইসলাম
ফুলপুর উপজেলা প্রতিনিধ
ময়মনসিংহ ফুলপুর উপজেলা ৮ নং রূপসী ইউনিয়নের গুমগাও গ্রামের মোঃ সেলিম মিয়ার পত্র নাহিদ রোড এক্সিডেন্টে গুরুতর আঘাত পায়। এবং জানা যায় গুমগাও গ্রামে স্থায়ী একটি নূরানী মাদ্রাসা ছাত্র নাহিদ।
০১•০৫•২০২২ তারিখে সেই সাথে জানা যায় গত ঈদুল ফিতরের ২ দিন আগে চাচা আলামিন এর সাথে নাহিদ হাসান রমজানের ঈদের কেনাকাটা করতে আসে ফুলপুর বাসস্ট্যান্ডে। পরে কেনাকাটা শেষে আমুয়াকান্দা ব্রিজ পার হওয়ার সময় নাহিদের পায়ের উপর একটি গাড়ির চাকা তুলে দেয়। পরে গাড়ির লোকজন এবং চাচা আলামিন নাহিদ কে দ্রুত ফুলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কে ভর্তি করেন। প্রায় এক মাসের মতো ফুলপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি থাকেন । দীর্ঘ এক মাস চিকিৎসা করার পর নাহিদের পা ভালো হয়না।পরে গাড়ির ডাইভার এর সাথে নাহিদের বাবা সেলিম মিয়া সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতের পর গাড়ির ড্রাইভার খুশি হয়ে নাহিদের বাবাকে নাহিদের চিকিৎসার জন্য ৫০০০. হাজার টাকা দেয়। এবং টাকা দিয়ে নাহিদের বাবা সেলিম কে পরামর্শ দেন ঢাকা বড় হাসপাতালে চিকিৎসা করার জন্য।পরের সেলিম তার আদরের সন্তানকে নিয়ে ঢাকা উত্তরা আধুনিক হাসপাতাল কমপ্লেক্স ভর্তি করেন। পরে ভর্তি করার পর ১৫ দিন চিকিৎসা ও যাতায়াত চলাচল এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর নাহিদের বাবা সেলিম মিয়ার প্রায় ৫০০০০.হাজার টাকার ও বেশি খরচ হয়েছে। পরে গাড়ির ডাইভার এবং নাহিদের বাবা সেলিম মিয়া সহ সবাই মিলে গিয়ে ফুলপুর থানার ওসি কাছে জানান । পরে মানবিক ওসি স্যারের সাথে বিস্তারিত আলাপ করেন এবং সবকিছু বুঝিয়ে শুনিয়ে বলার পর,অবশেষে নাহিদ হাসানের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন ফুলপুর থানার মানবিক ওসি জনাব আব্দুল আল মামুন।