মোঃ রিয়াজ উদ্দীন, বিভাগীয় ক্রাইম রিপোর্টার, খুলনা:
=======================================
“চোর বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা”এই প্রবাদটিকে পুঁজি করে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে চোরের খাতায় নাম লেখান অনেকেই। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়েছে কি কখনো কারো? এটা তেমনি একটি গল্প।নাম দিপু, পিতার নাম শেখ মোস্তফা কামাল নিজ বাসা খুলনা বয়রা পূজাখোলা নামক স্থানে। একমাত্র শিশু সন্তান সহ স্ত্রী ঢাকায় থাকেন।দিপু প্রায় চার বছর আগে পাইকগাছা একটি হ্যাচারীতে চাকুরী করতো। নেশার প্রবনতা বেড়ে যাওয়ায় দুই বছর আগে চাকরীচূত ও হয় দিপু।চলে আসে সাতক্ষীরায় নতুন কৌশল নিয়ে বেরিয়ে পড়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ সহ সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে টার্গেট করে ঔষধ কোম্পানীতে চাকরিরত (MPO)দের ।সুযোগ পেতেই ব্যাগ নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে,ব্যাগে থাকা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও ঔষধের স্যাম্পল বিক্রি করে।অত:পর ব্যাগে থাকা ভিজিটিং কার্ড এর সাহায্যে ফোন দেয় ব্যাগ ফেরত দিবে বলে। বিকাশ অথবা নগদের মাধ্যমে সাধ্যমত টাকা দাবি করে নেয়ার চেষ্টা করে। প্রয়োজনীয় কিছু না থাকলে দিপু যেকোন মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনের কাছে রেখে চলে আসে বলে আসে কেউ খোঁজ করলে দিয়ে দিবেন অন্য দিকে ব্যাগ মালিকের ঐ ঠিকানা থেকে ব্যাগটি সংগ্রহ করতে বলে ফোনটি বন্ধ করতে বলে।কপালগুনে অনেকেই সান্তনা হিসেবে ব্যাগটি ফেরত পায়।এমনটি মন্তব্য করেছেন, সাতক্ষীরা জেলা আশাশুনি থানার প্রতাপনগর ইউনিয়নের কোলা গ্রামের মির্জা শফিকুল ইসলাম এর পুত্র মির্জা নাহিদ হোসেন (২৯)।মির্জা নাহিদ হোসেন বলেন,দি একমি ল্যাবরেটরিজ লিঃ এর অধীনে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ-৩ বেজ এ এমপিও হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করছি।দায়িত্ব পালন কালে ০৭.০২.২২ ইং তারিখ সন্ধ্যা আনু:০৭:০০ আমার মোটরবাইক থেকে আমার মূল্যবান ব্যাগটি চুরি হয় আমি তাৎক্ষণিক সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করি যাহার নং ৪৯৭।যাতে উল্লেখ থাকে কোম্পানির দেয়া মোটর সাইকেল বাজাজ ডিসকভার ১০০ সিসি কালো ও ব্লু রঙের গাড়ীর সাথে ব্যাগের ভিতরে থাকা (স্ট্যাম্প,গিফট,মোটরবাইক এর সকল মূল কাগজপত্র) হারিয়ে গিয়েছে।অনেক খোঁজাখুঁজির পর কোন সন্ধান মেলেনি।তিনি আরো বলেন, চোরটিকে আমি টাকা দেয়া সত্ত্বেও আমার ব্যাগটি ফেরত দেয়নি। তিন-চার দিন আমার সহযোগীর একই ভাবে ব্যাগ চুরি হয় আমার মতো।একটি বেনামি সিম থেকে আমার মতো কলিককেও ফোন দেয়। আমরা ৮-১০ জন খোঁজ নেয়া শুরু করি প্রত্যকটি সন্দেহভাজনকে।একপর্যায়ে সাতক্ষীরা ফায়ার সার্ভিসের একটি সাইকেল গ্যারেজে আসতে বললে সাইকেল গ্যারেজে মালিকের সহায়তা নিয়ে পাশে থাকা এক ভাড়াটিয়া টিনশেডের ঘর থেকে আমাদের ব্যাগ চোরের সাথে ব্যাগসহ আরো চারটি ব্যাগ উদ্ধার করতে সক্ষম হই। এতে আমরা আর্থিক ও মানসিক দুইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
Definitely believe that which you said. Your favorite reason seemed
to be on the internet the easiest thing to be
aware of. I say to you, I certainly get annoyed while people consider worries that they plainly
don’t know about. You managed to hit the nail upon the top as well as defined out the whole thing
without having side-effects , people could take a signal.
Will probably be back to get more. Thanks
Hi! Do you use Twitter? I’d like to follow you if that would be okay.
I’m definitely enjoying your blog and look forward to new
updates.