অফিসের মূল দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ মজিবর রহমান একটি সূত্র জানায়, বেশ কিছু সরকারী জায়গা জমি ও বিচারাধীন মামলার নালিশি সম্পত্তি এলোমেলোভাবে রেকর্ডভুক্ত করার প্রক্রিয়া কাশিমপুরের বারেন্ডা মৌজার ,সিএস,এস এ,আর এস, কিছু দাগ খতিয়ান, ভূমিদস্যুরা মোটা টাকার লেনদেনের বিনিময় করে একতরফা রেকর্ড করে নেন। সেই রেকর্ড কে কেন্দ্র করে ঢাকা ভূমি অফিসে বাদী হয়ে হাবিল গং নামের একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং এরপর পুনরায় মাঠ জরিপে করার জন্য আদেশ করেন ভূমি রেকর্ড উপ-পরিচালক। সেই আদেশ কে কেন্দ্র করে দলিলপত্র ঠিক নেই এরপরও ভূমিদস্যুদের পক্ষেই রিপোর্ট দেন সেই রিপোর্ট এর ভিতর অসংখ্য ভুল লেখে থাকেন উত্তর রিপোর্টটি তদন্ত করেছেন মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এদিকে অফিসের মো.মহিবুল ইসলাম, উপ জেলা সেটলমেন্ট সহকারি অফিসার বটেই সে টাকা ছাড়াই কিছু চিনেনা জমি কার কাগজ যারই হোক রেকর্ডার তার এ হলো গাজীপুরের উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের নিয়ম নীতি এর জন্যই বলি আমরা সরকারি ভূমি অফিস গুলোই,আলাউদ্দিনের চেরাগ। তাহলে কি? শিয়ালের কাছে মুরগী বর্গা দিলেন ঢাকা ভূমি সেটেলমেন্ট অফিসের উপ-পরিচালক,এ ব্যাপারে সঠিকভাবে তদন্ত করবেন এর সাথেই আইনো নো ব্যবস্থা নিবেন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক, বোরহান হাওলাদার জসিম। এদিকে হাবিল গং বিচার চাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে এবং হাবেল গং বলেন আইনের উর্ধ্বে কেউ নয় আইনকে সম্মান জানিয়ে শেষ করছি। অনুসন্ধানে চোখ রাখুন জাতীয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পাতায়।
২৪-০৭-২০২২