পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ঈমানের অঙ্গ
এমনটা আশা করে সুশীল সমাজের মানুষ।অপরিচ্ছন্নতা পরিবেশ থেকেই হতে পারে নানান ধরনের রোগ জীবাণু সৃষ্টি। শুধু রোগ সৃষ্টিই নয় নষ্টও হয় পরিবেশ।এখানে রোগ নিরাময়ের জন্য আসে মানুষ সেখান থেকেই যদি সৃষ্টি হয় নানান ধরনের রোগ জীবাণু তবে কি আর করার থাকে। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে ফুলপুর ৫০ শয্যা হাসপাতালের ক্লিনিক গুলোর আশেপাশে।আবর্জনায় ঘেড়া রয়েছে বলে অভিযোগ সাধারণ জনগণের।
বজ্র ময়লা আবর্জনা যথা তথা না ফেলতে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন পরিবেশ বান্ধব উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ.বি.এম.আরিফুল ইসলাম। উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাসিক মিটিংয়ে হাসপাতালের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হলে পরিবেশ দূর্ষণে উক্ত বিষয়টি নিয়েও আলোচনা শেষে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিয়ে সমাধান করেন ইউএনও এ.বি.এম আরিফুল ইসলাম। পরে পৌরসভার পক্ষ থেকে উক্ত স্থানে একটি ময়লা রাখার ভ্যান এবং ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর সামনে ৫টি ময়লা রাখার প্লাস্টিকের ডাস্টবিন বসানো হয়।এর সময় জনবান্ধব ইউএনও বলেন, যদি ডাস্টবিন ছাড়া ছিটিয়ে ছড়িয়ে ময়লা রাখা হয় তাহলে পরিবেশ দূষিত ও বজ্র আবর্জনা থেকে রোগ জীবাণু ছড়ানোর অপরাধে জেল বা জরিমানাও করা হতে পারে বলে জানান তিনি। তবে এবিষয়টি প্রায় দু বছর ধরে উক্ত স্থানের ময়লা আবর্জনা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিউজ প্রকাশিত হয়ে আসছিল। তবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনে মাসিক মিটিং সহ নানা ভাবে কথা দিলেও বিভিন্ন কারণে তা বাস্তবায়িত হয়নি। উক্ত বিষয় নিয়ে আবারও তা্কওয়া অসহায় সেবা সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, তপু রায়হান রাব্বি বিষয়টি আবারও গণমাধ্যমে পোস্ট সহ ফুলপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগকে অবগত করলে তার সঠিক সমাধান নেওয়া হয়।