Md Delower Hossain dhanbari Tangail gala
এমন দেশের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। যে দেশের মাটিতে, কিছু বিপদ ঘামী উশৃংখল সেনা অফিসারদের দ্বারা। পরিবারে সব সদস্য, শাহাদত বরণ করে। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট, বাংলাদেশের মাটি রক্তাক্ত হয়েছিল, পরিবারের সবার রক্তে।নিথর দেহ পরেছিলো,ধানমন্ডি বাসাতে। আত্মচিৎকার আহাজারি, মর্মান্তিক এক দৃশ্য। একের পর এক হত্যা করে,ঘাতকরা পরিবারকে করতে চেয়েছিলো নির্বংশ। বিদেশ থাকার কারণে বেচে যায়,সুযোগ্য দুই কন্যা।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আর শেখ রেহেনা। বাংলার আকাশ বাংলার বাতাস, ভারী হয়ে যায়। চাপা কান্না এ জাতি সেদিন,নিরবে নিরবে কাদে হায়। কিছু করার ছিলো না সেদিন,প্রতিবাদের কোন ভাষা। ঘাতকরা অনেক শক্তি শালী ছিলো যে।একের পর এক হত্যা করে,এদের অনেক নেতা।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সকল,অবদান।মোছে ফেলতে চেয়ে ছিলো সে দিন। এ দেশের কিছু মীরজাফর বেঈমান। সত্যের জয় অনিবার্য, সত্য বেচে রয়।মিথ্যা নিয়ে লড়াই করলে,কঠিন পরিনতি হয়।মায়ের আদর বাবার স্নেহ ভাইয়ের মমতা,ভুলতে পারেনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কনিষ্ঠ ছোট ভাই, শেখ রাসেলের কথা।সবার আদরের ছোট ভাই, ছিলো চোখের মনি। সেই ভাইকে হত্যা করতে ঘাতকের বুক একটু কাপেনি।চিৎকার আর বুলেটের শব্দে, ঘুম থেকে জেগে ওঠে। কিছু বুঝার আগেই রাসেল,রক্ত গঙ্গা দেখে।পরিবারের সব সদস্য ফ্লোরে পরে আছে, বুঝতে পারে রাসেল কেউ আর বেচে নেই।তবুও রাসেল মাকে খোঁজে, মা মা বলে ডাকে। রক্ত নিয়ে হলি খেলায়, সেদিন মেতে উঠেছিলো।এদেশের কিছু সেনা অফিসাররা।১১ বৎসরের শিশু রাসেলকে তারা বাচতে দিলনা। নির্দোশ রাসেলের তাজা প্রাণ কেরে নিয়ে এ জাতিয় ইতিহাসে এক জগন্য,হত্যা কান্ড ঘটিয়ে, জাতীকে কলঙ্কিত করলো তারা । আপু আপু ডাকে না আর,পায় না রাসেলকে। ছোট ভাইয়ের কথা মনে হলে,অশ্রুতে বুক ভাসে। মায়ের মত আপন,কেউ তো হয় না ভবে।সেই আজ শুধুই স্মৃতি, খোঁজে পায়না মাকে।বাবার আদর বাবার স্নেহ, ভুলবার মত না।সেই বাবা আজ হারিয়ে গেছে, কোন দিন আসবে না।ভাইয়ের মমতা হাসি মুখ, চোখে সামনে ভাসে। সবাই তারা প্রান হারিয়েছে, ঘাতকের বুলেটে।এমন নিষ্ঠুর ইতিহাস, প্রধানমন্রী জীবনে। ভুলতে গিয়ে ভুলতে পারেনা,অশ্রুতে বুক ভাসে। বিশ্বের যত প্রধানমন্রী আছে,সবার চেয়ে বেশি বেদনাদায়ক জীবন। বাংলাদেশের প্রধানমন্রী,শেখ হাসিনার জীবন।
া