মায়ের আঁচল সাহিত্য সামাজিক মৈত্রী পরিষদ(মাআসাপ) বাংলাদেশ’র ১২ বছর ১যুগ প্রতিষ্ঠা বাষির্কী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে মায়ের আঁচল আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংস্কৃতি উৎসব ও জননী ভালো বাসা ট্যেলেন্টট আ্যওয়াড প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হারুন রশিদ সাগরের সঞ্চালনা ও পরিচালনায় ও সংগঠনের উপদেষ্টা মোঃ মহসিন এর সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কবি ও সাংবাদিক হালিম আজাদ, সাতানী মোহাম্মদ আলী মিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মাআসাপ বাংলাদেশ এর উপদেষ্টা, আলহাজ্ব আব্দুর রহিম, অধ্যক্ষ মোঃ আমির হোসেন, জালাল উদ্দিন নলুয়া, চঞ্চল মেহমুদ কাশেম,আল আশরাফ বিন্দু, পিয়ারা বেগম,জাহিদ বাহার শিপলু, নাট্য পরিচালক বাহাউদ্দিন বুলু।
সংগঠনের সহ সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম তালুকদার রিয়াদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুর আলম, সিনিয়র যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল আহমদ, অর্থ সম্পাদক মর্তুজা হোসেন।
মায়ের আঁচল সাহিত্য সামাজিক পরিষদ(মাআসাপ) বাংলাদেশ এর ১২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংস্কৃতি উৎসব ও জননী ভালো বাসা ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ড সম্মাননা ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারত, নেপাল ভুটান আফগানিস্তান ও আমেরিকা থেকে আগত সুকেশ কুমার মন্ডল, সাংবাদিক আব্দুল কাইয়ুম,তরিকুল শেখ, সাইদুল ইসলাম, কবি সত্যকাম বাগচি, সুশান্ত ঘোষ, পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায়, মুকুল চক্রবর্তী, শুভ্রা দাস, চৈতালিদাস মজুমদার, রঞ্জনা কর্মকার, জয়ন্তী কর্মকার, ড. দ্যুতি দত্ত গুপ্ত, সুমন মুখোপাধ্যায়, নন্দিনী লাহা, পহেলিব পাঠান, আজাদ, ইজাবুল হক , চিন্ময়ী রায় চৌধুরী। এ সময় কবি ও সাহিত্যিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অঞ্জলি রায়, ইমরুল কায়েস, আতিক হেলাল, রবিউল মাশরাফি, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর উদ্দিন শেখ, ডাক্তার আতিয়ার রহমান,শশুর স্বামীম আহমেদ , শাহেদ ফার্সি, আবিদ হোসেন, খান মাহমুদ,ইকবাল হোসেন রুমেছ,খালিদ সাইফুল্লাহ,প্রমূখ।
লেখা পাঠ করেন এম আর সেলিম ,ইমরান হোসেন,মোঃ আল মনির, মামুন বাবুল, প্রমূখ।
অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলোওয়াত, গীতা পাঠের পরেই মায়ের আঁচলের নেতৃবৃন্দ মিলে একসঙ্গে জাতীয় সংগীত গেয়ে যান এবং স্বাধীনতার যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন এর স্মরণে দাড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের পূর্বে সারাদেশ থেকে আগত কবি-সাহিত্যিকগণ স্বরচিত কাব্য পাঠ করেন। আলোচনা শেষে উক্ত মঞ্চে উত্তরীয় পরিয়ে এবং সাহিত্যে বিশেষ অবদান রাখার জন্য কবি ও গবেষকদের,সমাজকর্মী মানবাধিকার কর্মী দের জননীর ভালবাসা টেলেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। মায়ের আঁচল সাহিত্য সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি হারুন অর রশিদ সাগর
সমাপনী বক্তব্যে সকল কে আগামীতে অনুষ্ঠানে পাশে চান এবং ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানিয়ে বলেন আপনারা সবসময়ই সাহিত্য সামাজিক কর্মকান্ডে সকলের উপস্থিতি ও সহযোগিতা করুন তাহলেই সমাজ থেকে ভালো কিছু পাওয়া যাবে । অনেকেই সাহিত্যিক বা সমাজসেবক নামের আগে লিখে থাকেন কিন্তু তাদেরকে সেই রকম ভাবে সাহিত্য সামাজিক কাজে সহযোগিতার দেখা যায় না। তাই আমি সকল স্তরের লোকদেরকে এই সমস্ত অরাজনৈতিক সংগঠনের পাশে থেকে সমাজের নিরীহ মানুষের পাশে থেকে সহযোগিতার আহ্বান করেন ।